النبإ   سورة  : An-Naba


سورة Sura   النبإ   An-Naba
النبإ An-Naba
عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ (1) عَنِ النَّبَإِ الْعَظِيمِ (2) الَّذِي هُمْ فِيهِ مُخْتَلِفُونَ (3) كَلَّا سَيَعْلَمُونَ (4) ثُمَّ كَلَّا سَيَعْلَمُونَ (5) أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ مِهَادًا (6) وَالْجِبَالَ أَوْتَادًا (7) وَخَلَقْنَاكُمْ أَزْوَاجًا (8) وَجَعَلْنَا نَوْمَكُمْ سُبَاتًا (9) وَجَعَلْنَا اللَّيْلَ لِبَاسًا (10) وَجَعَلْنَا النَّهَارَ مَعَاشًا (11) وَبَنَيْنَا فَوْقَكُمْ سَبْعًا شِدَادًا (12) وَجَعَلْنَا سِرَاجًا وَهَّاجًا (13) وَأَنزَلْنَا مِنَ الْمُعْصِرَاتِ مَاءً ثَجَّاجًا (14) لِّنُخْرِجَ بِهِ حَبًّا وَنَبَاتًا (15) وَجَنَّاتٍ أَلْفَافًا (16) إِنَّ يَوْمَ الْفَصْلِ كَانَ مِيقَاتًا (17) يَوْمَ يُنفَخُ فِي الصُّورِ فَتَأْتُونَ أَفْوَاجًا (18) وَفُتِحَتِ السَّمَاءُ فَكَانَتْ أَبْوَابًا (19) وَسُيِّرَتِ الْجِبَالُ فَكَانَتْ سَرَابًا (20) إِنَّ جَهَنَّمَ كَانَتْ مِرْصَادًا (21) لِّلطَّاغِينَ مَآبًا (22) لَّابِثِينَ فِيهَا أَحْقَابًا (23) لَّا يَذُوقُونَ فِيهَا بَرْدًا وَلَا شَرَابًا (24) إِلَّا حَمِيمًا وَغَسَّاقًا (25) جَزَاءً وِفَاقًا (26) إِنَّهُمْ كَانُوا لَا يَرْجُونَ حِسَابًا (27) وَكَذَّبُوا بِآيَاتِنَا كِذَّابًا (28) وَكُلَّ شَيْءٍ أَحْصَيْنَاهُ كِتَابًا (29) فَذُوقُوا فَلَن نَّزِيدَكُمْ إِلَّا عَذَابًا (30)
الصفحة Page 582
النبإ An-Naba
(1) তারা পরস্পরে কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
(2) মহা সংবাদ সম্পর্কে,
(3) যে সম্পর্কে তারা মতানৈক্য করে।
(4) না, সত্ত্বরই তারা জানতে পারবে,
(5) অতঃপর না, সত্বর তারা জানতে পারবে।
(6) আমি কি করিনি ভূমিকে বিছানা
(7) এবং পর্বতমালাকে পেরেক?
(8) আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি,
(9) তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী,
(10) রাত্রিকে করেছি আবরণ।
(11) দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়,
(12) নির্মান করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
(13) এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
(14) আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি,
(15) যাতে তদ্দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ।
(16) ও পাতাঘন উদ্যান।
(17) নিশ্চয় বিচার দিবস নির্ধারিত রয়েছে।
(18) যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে সমাগত হবে।
(19) আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
(20) এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।
(21) নিশ্চয় জাহান্নাম প্রতীক্ষায় থাকবে,
(22) সীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে।
(23) তারা তথায় শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে।
(24) তথায় তারা কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না;
(25) কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে।
(26) পরিপূর্ণ প্রতিফল হিসেবে।
(27) নিশ্চয় তারা হিসাব-নিকাশ আশা করত না।
(28) এবং আমার আয়াতসমূহে পুরোপুরি মিথ্যারোপ করত।
(29) আমি সবকিছুই লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষিত করেছি।
(30) অতএব, তোমরা আস্বাদন কর, আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।
 


اتصل بنا | الملكية الفكرية DCMA | سياسة الخصوصية | Privacy Policy | قيوم المستخدم

آيــــات - القرآن الكريم


© 2022