النازعات   سورة  : An-Naazi'aat


سورة Sura   النازعات   An-Naazi'aat
إِذْ نَادَاهُ رَبُّهُ بِالْوَادِ الْمُقَدَّسِ طُوًى (16) اذْهَبْ إِلَىٰ فِرْعَوْنَ إِنَّهُ طَغَىٰ (17) فَقُلْ هَل لَّكَ إِلَىٰ أَن تَزَكَّىٰ (18) وَأَهْدِيَكَ إِلَىٰ رَبِّكَ فَتَخْشَىٰ (19) فَأَرَاهُ الْآيَةَ الْكُبْرَىٰ (20) فَكَذَّبَ وَعَصَىٰ (21) ثُمَّ أَدْبَرَ يَسْعَىٰ (22) فَحَشَرَ فَنَادَىٰ (23) فَقَالَ أَنَا رَبُّكُمُ الْأَعْلَىٰ (24) فَأَخَذَهُ اللَّهُ نَكَالَ الْآخِرَةِ وَالْأُولَىٰ (25) إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَعِبْرَةً لِّمَن يَخْشَىٰ (26) أَأَنتُمْ أَشَدُّ خَلْقًا أَمِ السَّمَاءُ ۚ بَنَاهَا (27) رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوَّاهَا (28) وَأَغْطَشَ لَيْلَهَا وَأَخْرَجَ ضُحَاهَا (29) وَالْأَرْضَ بَعْدَ ذَٰلِكَ دَحَاهَا (30) أَخْرَجَ مِنْهَا مَاءَهَا وَمَرْعَاهَا (31) وَالْجِبَالَ أَرْسَاهَا (32) مَتَاعًا لَّكُمْ وَلِأَنْعَامِكُمْ (33) فَإِذَا جَاءَتِ الطَّامَّةُ الْكُبْرَىٰ (34) يَوْمَ يَتَذَكَّرُ الْإِنسَانُ مَا سَعَىٰ (35) وَبُرِّزَتِ الْجَحِيمُ لِمَن يَرَىٰ (36) فَأَمَّا مَن طَغَىٰ (37) وَآثَرَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا (38) فَإِنَّ الْجَحِيمَ هِيَ الْمَأْوَىٰ (39) وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَىٰ (40) فَإِنَّ الْجَنَّةَ هِيَ الْمَأْوَىٰ (41) يَسْأَلُونَكَ عَنِ السَّاعَةِ أَيَّانَ مُرْسَاهَا (42) فِيمَ أَنتَ مِن ذِكْرَاهَا (43) إِلَىٰ رَبِّكَ مُنتَهَاهَا (44) إِنَّمَا أَنتَ مُنذِرُ مَن يَخْشَاهَا (45) كَأَنَّهُمْ يَوْمَ يَرَوْنَهَا لَمْ يَلْبَثُوا إِلَّا عَشِيَّةً أَوْ ضُحَاهَا (46)
الصفحة Page 584
(16) যখন তার পালনকর্তা তাকে পবিত্র তুয়া উপ্যকায় আহবান করেছিলেন,
(17) ফেরাউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে।
(18) অতঃপর বলঃ তোমার পবিত্র হওয়ার আগ্রহ আছে কি?
(19) আমি তোমাকে তোমার পালনকর্তার দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাকে ভয় কর।
(20) অতঃপর সে তাকে মহা-নিদর্শন দেখাল।
(21) কিন্তু সে মিথ্যারোপ করল এবং অমান্য করল।
(22) অতঃপর সে প্রতিকার চেষ্টায় প্রস্থান করল।
(23) সে সকলকে সমবেত করল এবং সজোরে আহবান করল,
(24) এবং বললঃ আমিই তোমাদের সেরা পালনকর্তা।
(25) অতঃপর আল্লাহ তাকে পরকালের ও ইহকালের শাস্তি দিলেন।
(26) যে ভয় করে তার জন্যে অবশ্যই এতে শিক্ষা রয়েছে।
(27) তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন?
(28) তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন।
(29) তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
(30) পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
(31) তিনি এর মধ্য থেকে এর পানি ও ঘাম নির্গত করেছেন,
(32) পর্বতকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন,
(33) তোমাদের ও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপকারার্থে।
(34) অতঃপর যখন মহাসংকট এসে যাবে।
(35) অর্থাৎ যেদিন মানুষ তার কৃতকর্ম স্মরণ করবে
(36) এবং দর্শকদের জন্যে জাহান্নাম প্রকাশ করা হবে,
(37) তখন যে ব্যক্তি সীমালংঘন করেছে;
(38) এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে,
(39) তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম।
(40) পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে,
(41) তার ঠিকানা হবে জান্নাত।
(42) তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কখন হবে?
(43) এর বর্ণনার সাথে আপনার কি সম্পর্ক ?
(44) এর চরম জ্ঞান আপনার পালনকর্তার কাছে।
(45) যে একে ভয় করে, আপনি তো কেবল তাকেই সতর্ক করবেন।
(46) যেদিন তারা একে দেখবে, সেদিন মনে হবে যেন তারা দুনিয়াতে মাত্র এক সন্ধ্যা অথবা এক সকাল অবস্থান করেছে।
 


اتصل بنا | الملكية الفكرية DCMA | سياسة الخصوصية | Privacy Policy | قيوم المستخدم

آيــــات - القرآن الكريم


© 2022