القيامة   سورة  : Al-Qiyaama


سورة Sura   القيامة   Al-Qiyaama
فَمَا تَنفَعُهُمْ شَفَاعَةُ الشَّافِعِينَ (48) فَمَا لَهُمْ عَنِ التَّذْكِرَةِ مُعْرِضِينَ (49) كَأَنَّهُمْ حُمُرٌ مُّسْتَنفِرَةٌ (50) فَرَّتْ مِن قَسْوَرَةٍ (51) بَلْ يُرِيدُ كُلُّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ أَن يُؤْتَىٰ صُحُفًا مُّنَشَّرَةً (52) كَلَّا ۖ بَل لَّا يَخَافُونَ الْآخِرَةَ (53) كَلَّا إِنَّهُ تَذْكِرَةٌ (54) فَمَن شَاءَ ذَكَرَهُ (55) وَمَا يَذْكُرُونَ إِلَّا أَن يَشَاءَ اللَّهُ ۚ هُوَ أَهْلُ التَّقْوَىٰ وَأَهْلُ الْمَغْفِرَةِ (56)
القيامة Al-Qiyaama
لَا أُقْسِمُ بِيَوْمِ الْقِيَامَةِ (1) وَلَا أُقْسِمُ بِالنَّفْسِ اللَّوَّامَةِ (2) أَيَحْسَبُ الْإِنسَانُ أَلَّن نَّجْمَعَ عِظَامَهُ (3) بَلَىٰ قَادِرِينَ عَلَىٰ أَن نُّسَوِّيَ بَنَانَهُ (4) بَلْ يُرِيدُ الْإِنسَانُ لِيَفْجُرَ أَمَامَهُ (5) يَسْأَلُ أَيَّانَ يَوْمُ الْقِيَامَةِ (6) فَإِذَا بَرِقَ الْبَصَرُ (7) وَخَسَفَ الْقَمَرُ (8) وَجُمِعَ الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ (9) يَقُولُ الْإِنسَانُ يَوْمَئِذٍ أَيْنَ الْمَفَرُّ (10) كَلَّا لَا وَزَرَ (11) إِلَىٰ رَبِّكَ يَوْمَئِذٍ الْمُسْتَقَرُّ (12) يُنَبَّأُ الْإِنسَانُ يَوْمَئِذٍ بِمَا قَدَّمَ وَأَخَّرَ (13) بَلِ الْإِنسَانُ عَلَىٰ نَفْسِهِ بَصِيرَةٌ (14) وَلَوْ أَلْقَىٰ مَعَاذِيرَهُ (15) لَا تُحَرِّكْ بِهِ لِسَانَكَ لِتَعْجَلَ بِهِ (16) إِنَّ عَلَيْنَا جَمْعَهُ وَقُرْآنَهُ (17) فَإِذَا قَرَأْنَاهُ فَاتَّبِعْ قُرْآنَهُ (18) ثُمَّ إِنَّ عَلَيْنَا بَيَانَهُ (19)
الصفحة Page 577
(48) অতএব, সুপারিশকারীদের সুপারিশ তাদের কোন উপকারে আসবে না।
(49) তাদের কি হল যে, তারা উপদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়?
(50) যেন তারা ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত গর্দভ।
(51) হট্টগোলের কারণে পলায়নপর।
(52) বরং তাদের প্রত্যেকেই চায় তাদের প্রত্যেককে একটি উম্মুক্ত গ্রন্থ দেয়া হোক।
(53) কখনও না, বরং তারা পরকালকে ভয় করে না।
(54) কখনও না, এটা তো উপদেশ মাত্র।
(55) অতএব, যার ইচ্ছা, সে একে স্মরণ করুক।
(56) তারা স্মরণ করবে না, কিন্তু যদি আল্লাহ চান। তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং ক্ষমার অধিকারী।
القيامة Al-Qiyaama
(1) আমি শপথ করি কেয়ামত দিবসের,
(2) আরও শপথ করি সেই মনের, যে নিজেকে ধিক্কার দেয়-
(3) মানুষ কি মনে করে যে আমি তার অস্থিসমূহ একত্রিত করব না?
(4) পরন্ত আমি তার অংগুলিগুলো পর্যন্ত সঠিকভাবে সন্নিবেশিত করতে সক্ষম।
(5) বরং মানুষ তার ভবিষ্যত জীবনেও ধৃষ্টতা করতে চায়
(6) সে প্রশ্ন করে-কেয়ামত দিবস কবে?
(7) যখন দৃষ্টি চমকে যাবে,
(8) চন্দ্র জ্যোতিহীন হয়ে যাবে।
(9) এবং সূর্য ও চন্দ্রকে একত্রিত করা হবে-
(10) সে দিন মানুষ বলবেঃ পলায়নের জায়গা কোথায় ?
(11) না কোথাও আশ্রয়স্থল নেই।
(12) আপনার পালনকর্তার কাছেই সেদিন ঠাঁই হবে।
(13) সেদিন মানুষকে অবহিত করা হবে সে যা সামনে প্রেরণ করেছে ও পশ্চাতে ছেড়ে দিয়েছে।
(14) বরং মানুষ নিজেই তার নিজের সম্পর্কে চক্ষুমান।
(15) যদিও সে তার অজুহাত পেশ করতে চাইবে।
(16) তাড়াতাড়ি শিখে নেয়ার জন্যে আপনি দ্রুত ওহী আবৃত্তি করবেন না।
(17) এর সংরক্ষণ ও পাঠ আমারই দায়িত্ব।
(18) অতঃপর আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন।
(19) এরপর বিশদ বর্ণনা আমারই দায়িত্ব।
 


اتصل بنا | الملكية الفكرية DCMA | سياسة الخصوصية | Privacy Policy | قيوم المستخدم

آيــــات - القرآن الكريم


© 2022